
তারপর বারো থেকে আঠারো বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে টিকাকরণের আওতায় নিয়ে আসার কথা ভাবা হয়েছে। এরপরই পুরোদমে স্কুল খোলার কথা ভাবা হবে।
দু’বার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে বিপাকে পড়েছেন ব্রিটেনের বরিস জনসন সরকার। প্রতিবারই দেখা গেছে, স্কুল খোলায় উল্টো বেড়েছে সংক্রমণের মাত্রা। সে অভিজ্ঞতা থেকেই শিক্ষা নিয়ে আপাতত স্কুল খোলার কথা ভাবছে না ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
আনন্দবাজার জানিয়েছে, স্কুল খোলার পরিবর্তে নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) ভি কে পাল জানিয়েছেন, স্কুল খোলার আগে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের টিকাকরণ বা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। টিকা দেওয়া হবে তাঁদের বাড়ির সদস্যদেরও।
প্রসঙ্গত, ভারতে ১২-৬৫ বছর পর্যন্ত ব্যক্তিদের উপর ইতিমধ্যেই পরীক্ষামূলক প্রয়োগের প্রথম দু’টি পর্ব শেষ করেছে হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক সংস্থা। ফলাফল ইতিবাচক বলেই দাবি তাদের।